অটোয়া, রবিবার ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪
অভিমান - সুমন্ত দে

মি সযত্নে রাখি।
প্রয়োজন হ'লে শিলা চাপা দিয়ে ঢাকি।
বহু দিনের চাপে তাপের পর
যেদিন বাইরে বেরিয়ে আসবে-
অগ্ন্যুৎপাত হবে।।

কতবার এমন হয়েছে
পরিশেষে ধূমায়িত অভিমান কালের বিবর্তনে
হিমায়িত হয়ে জমে জমে  পাহাড় গড়েছে।
আবেগের নব বিকাশে মন দিয়েছে।।

সুদূর থেকে চলে আসা ভাসমান অভিমান
এখানে এসে বাধা পেয়ে শীতল হয়।
অতঃপর চোখের ধারার ন্যায়
ভালোবাসা হয়ে ঝরে পড়ে।।

আসলে সবার হৃদয় কোমল হয়।
যেখানে শুধু ভালোবাসাই জন্ম হয়।
অভিমান আজ আর অবশিষ্ট নেই
তার একমাত্র ও প্রধান কাজ-
ভালোবাসার পথে যাত্রা শুরু করার।।

সুমন্ত দে।। জলপাইগুড়ি